ছাত্র জীবনে মোবাইল ফোনের উপকারিতা ও অপকারিতা

 ছাত্র জীবনে মোবাইল ফোনের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে হয়তো আপনি সঠিক তথ্য জানেন না। সঠিক তথ্য জানতে হলে আমাদের সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।


আপনি হয়তো জানেন না মোবাইল ফোনের যেমন উপকারিতা আছে তেমনি অপকারিতাও আছে তাই আমরা সম্পূর্ণ আর্টিকেল জুড়ে রাখছি ছাত্র জীবনে মোবাইল ফোনের উপকারিতা ও অপকারিতা

ছাত্র জীবনে মোবাইল ফোনের উপকারিতা ও অপকারিতা 

র্তমান যুগের সবচাইতে জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে মোবাইল ফোন অল্প সময়ের মধ্যে যেকোনো জরুরী তথ্য আদান প্রদানের মাধ্যম হিসেবে আমরা মোবাইল ফোনকে প্রাধান্য দিয়ে থাকি মোবাইল ফোনের যেমন ভালো দিক আছে তেমনি তার খারাপ দিকও আছে। তবে সেটা যে ব্যবহার করবে তার উপর নির্ভর করবে। 

বর্তমান যুগে যেকোনো কাজের ক্ষেত্রে মোবাইল ফোন ছাড়া চলা অসম্ভব বললেই চলে। মোবাইল ফোন একটি ছোট্ট একটি ডিভাইস হওয়ার কারণে আমরা খুব সহজে এটি ব্যবহার করতে পারি। এবং খুব কম সময়ে এবং খুব কম খরচে আমরা একে অপরের সাথে তথ্য আদান-প্রদান করতে সক্ষম হয়। 

কিন্তু আমরা ভুলে যাচ্ছি যে দীর্ঘদিন এই মোবাইল ফোন ব্যবহারের ফলে আমাদের বিভিন্ন ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়। বিশেষ করে ছাত্র জীবনে এই মোবাইল ফোন অনেকটাই ভয়ংকর ডিভাইস। কিন্তু হ্যাঁ এই মোবাইল ফোন ব্যবহার করে যেমন ছাত্ররা ক্ষতির সম্মুখীন হয় তেমনি তার চাইতে দ্বিগুণ উপকার পাই। 

পরিশেষে বলা যায় যে ছাত্র জীবনে ফোনের উপকারিতা ও অপকারিতা মধ্যে উপকারিতায় বেশি রয়েছে। সঠিকভাবে ব্যবহার করতে জানলে সব বিষয়ে সঠিক সময়ে উপকার পাওয়া যাবে তাই ছাত্র জীবনে আজেবাজে কাজে না লাগিয়ে আমরা ভালো কাজে লাগানোর চেষ্টা করব। 

আরো পড়ুন ঃ

শ্রেণিকক্ষে মোবাইল ফোনের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা 

ছাত্র জীবনে মোবাইল  ফোনের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আমরা এই আর্টিকেল জুড়ে আলোচনা করব। আমাদের সকলেরই জানা উচিত মোবাইল ফোনের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে। তবে জেনে নেয়া যাক শ্রেণীকক্ষে মোবাইল ফোনের গুরুত্ব ও প্রয়োজন একটা কতটা রয়েছে। 

একজন ছাত্র হিসেবে একটি মোবাইল ফোন গুরুত্বপূর্ণ ডিভাইস। তবে শ্রেণিকক্ষে মোবাইল ফোনের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা তেমন দেখছি না। তবে অনেক ক্ষেত্রেই শ্রেণীকক্ষে মোবাইল ফোনের প্রয়োজন পড়ে। যেমন কোন কিছু করার জন্য বা কোন কিছুর ছবি উঠানোর জন্য। 

শুধু শ্রেণিকক্ষে মোবাইল ফোনের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কেই না আমরা আরো ছাত্র  জীবনে মোবাইল ফোনের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবো। এ বিষয়ে সঠিক তথ্য জানতে হলে আমাদের সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে আপনাকে পড়তে হবে।উপরে না টেনে পড়তে থাকুন।

আরো পড়ুনঃ 

রাত জেগে মোবাইল ফোন চালালে কি হয় 

ছাত্র জীবনে আমাদের সবার হাতে হাতেই এখন একটি করে স্মার্ট ফোন রয়েছে। আর এই ইন্টারনেট কেন্দ্রিক দেশ হয় আমাদের সবার ফোনে ইন্টারনেটের  অভাব নেই। ছাত্র জীবনে আমরা অনেকে রাত জেগে মোবাইল ফোন চালাতে পছন্দ করি। রাত জেগে মোবাইল ফোন চালানো আমাদের জন্য খুবই ক্ষতিকর। 

রাত জেগে ফোন চালালে আপনাদের সর্বোচ্চ ক্ষতি হবে অনিদ্রা।অর্থাৎ আপনার পর্যাপ্ত ঘুমের ক্ষতি হবে। ফলে আপনি মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে যাবেন শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে যেতে পারেন। অনেক ক্ষেত্রে ঘুমের অভাবে মানুষের চিন্তাশক্তি ও শারীরিক ক্ষমতা দুর্বল হয়ে যেতে পারে। 

আমরা রাতে অন্ধকারে ফোন ব্যবহার করি তখন মোবাইলের স্কিন থেকে যে আলোটা বের হয় সেটা সরাসরি আমাদের চোখের উপর পড়ে এই আলোটা আমাদের চোখের সর্বোচ্চ ক্ষতি করে। এতটাই ক্ষতি করে যে আমরা অল্প বয়সের দৃষ্টি শক্তি হারিয়ে ফেলতে পারি। এ ছাড়া রাতে ফোন ব্যবহার করলে চোখে অনেক ব্যথা অনুভব করতে পারেন। 

দীর্ঘদিন যাবত রাত জেগে ফোন ব্যবহার করলে আস্তে আস্তে আপনি অন্ধ হয়ে যেতে পারেন। এছাড়াও রাত জেগে করলে আরো বিভিন্ন ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারেন। তাই আমি আশা করছি যে এই আর্টিকেলটি লিখে রাত জেগে মোবাইল ফোন চালালে কি হয় সংক্ষেপে আমি আপনাকে বুঝাতে সক্ষম হয়েছি। 



যোগাযোগের মাধ্যমের জন্য মোবাইল ফোনের উপকারিতা 

ছাত্র জীবনে মোবাইল ফোনের উপকারিতা ও অপকারিতা মধ্যে সবচাইতে জনপ্রিয় উপকার হলো যোগাযোগ মাধ্যম আমাদের দৈনন্দিন জীবনে চলার জন্য যোগাযোগের মাধ্যম খুবই প্রয়োজনীয়। আর যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে মোবাইল ফোন যদি হয় তাহলে তো খুবই ভালো। যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে মোবাইল ফোনকে আমরা প্রধান প্রাধান্য দিয়ে থাকি। 

মোবাইল ফোনের মাধ্যমে খুব অল্প সময়ে  আমরা একে অপরের সাথে যোগাযোগ করতে পারি। মোবাইল ফোনের মাধ্যমে যোগাযোগ করতে তেমন বেশি প্রয়োজন হয় না তাই আমরা মোবাইল ফোনে যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে পছন্দ করি। দৈনন্দিন জীবনে যেমন এটি প্রয়োজনীয় ঠিক তেমনি ছাত্র জীবনে এটার গুরুত্ব অপরিসীম। 

ছাত্র জীবনে কর্ম না থাকায় আমাদের হাতে অর্থ কম থাকে তাই আমরা চাই খুব স্বল্প খরচে একে অপরের সাথে যোগাযোগ রাখতে। সেই অল্প খরচে যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে মোবাইল ফোন একটি জনপ্রিয় মাধ্যম হিসেবে জনপ্রিয়তা পেয়েছে। আমাদের দরকার বা কাজ খুব অল্প খরচে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে করতে পারি 

আরো পড়ুন 

দৈনন্দিন জীবনে মোবাইল ফোনের ব্যবহার 

ছাত্র জীবনে মোবাইল ফোনের উপকার ও অপকারিতা দৈনন্দিন জীবনে মোবাইল ফোনের ব্যবহার অপরিহার্য।এখন এমন অবস্থা হয়েছে যে আমাদের  মোবাইল ফোন ছাড়া চলা অসম্ভব দৈনন্দিন জীবনে আমাদের ফোনে সঠিক ব্যবহার করতে জানতে হবে চলুন আমরা দৈনন্দিন জীবনে মোবাইল ফোনে সঠিক ব্যবহার সম্পর্কে জানি 

দৈনন্দিন জীবনে আমাদের একে অপরের সাথে যোগাযোগ রাখতে হয় তবে অতিরিক্ত মোবাইল ফোন ব্যবহার করে যোগাযোগ রাখা যাবে না। দীর্ঘ আলাপ এড়িয়ে চলতে হবে। দরকার ছাড়া মোবাইল ফোনের ডাটা বা ইন্টারনেট সংযোগ বন্ধ রাখতে হবে। ছাত্র জীবনে ও দৈনন্দিন জীবনে মোবাইল ফোনের সঠিক ব্যবহার জানতে হবে।

আমাদের অধিকাংশ মানুষের বাসায় ছোট বাচ্চা রয়েছে দৈনন্দিন জীবনে খেয়াল রাখতে হবে মোবাইল ফোন থেকে বাচ্চাদের বিরত রাখতে হবে। বড়দের যেমনটা মোবাইল ফোন ক্ষতি করে তার চাইতে অনেক অংশ বেশি বাচ্চাদের ক্ষতি হয়। দৈনন্দিন জীবনে মোবাইল ফোনের ব্যবহার অনেক গুরুত্বপূর্ণ। তবে এটি সঠিক ব্যবহার করবেন। 

দিনে কত ঘন্টা মোবাইল চালানো উচিত 

এতক্ষণ আমরা ছাত্র জীবনে মোবাইল ফোনে উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে যথেষ্ট বিষয়গুলো আপনাদের জানানোর চেষ্টা করেছি।  চলুন এবার জেনে নেয়া যাক দিনে কত ঘন্টা মোবাইল ফোন উচিত। যত মোবাইল ফোনের ক্ষতিকারক দিকগুলো রয়েছে তাহলে আমাদের অবশ্যই জানা উচিত কত ঘন্টা মোবাইল ফোন চালানো উচিত। 

মূলত আমরা যদি সুস্থ থাকতে চাই এবং শরীরকে ভালো রাখতে চাই মোবাইল ফোন ব্যবহার করা আমাদের এবারে উচিত নয়। কিন্তু দৈনন্দিন জীবনে নিত্যপ্রয়োজনে বিভিন্ন কাজে মোবাইল ব্যবহার থাকায় আমরা চাইলেও সরিয়ে রাখতে পারবো না। তবে চেষ্টা করতে পারব খুব অল্প সময়ে ব্যবহার করতে। 

তারপরেও বিভিন্ন গবেষণায় জানা গেছে আমরা যদি প্রতি নিয়ত দুই থেকে তিন ঘন্টা মোবাইল ফোন ব্যবহার করে থাকি আশা করা যায় আপনাদের চোখের বা স্বাস্থ্যের কোন ক্ষতির  সম্মুখীন হতে হবে না। আমাদের চেষ্টা করতে হবে যত অল্প সময়ে মোবাইল ব্যবহার করা যায় ততই আমাদের জন্য উপকার। 

আরো পড়ুন 

অনলাইন শিক্ষার জন্য মোবাইল ফোনের ব্যবহার 

ছাত্র জীবনে মোবাইল ফোনের উপকারিতা ও অপকারিতা অনলাইন শিক্ষার জন্য মোবাইল ফোনের ব্যবহার বর্তমান সময় আমাদের ইন্টারনেট কেন্দ্রিক হওয়ায় যেকোনো বিষয়ে আমরা ইন্টারনেটের মাধ্যমে জানার চেষ্টা করি। যেগুলো না জানা থাকে সেগুলো জানার চেষ্টা করি সেগুলোর মতোই শিক্ষাক্ষেত্র অনলাইনের ভূমিকা অপরিহার্য 

আমাদের দেশে বিভিন্ন রকম সমস্যা হওয়ায় দীর্ঘদিন যাবত স্কুল কলেজ অফিস আদালত  বন্ধ থাকায় আমাদের ইন্টারনেটের মাধ্যমে শিক্ষা গ্রহণ করতে হয়েছে। শিক্ষা নেয়ার জন্য মোবাইল ফোন আমাদের জন্য অপরিহার্য। এগুলো ক্লাস করার জন্য আমাদের ফোনের প্রয়োজন অনেক বেশি। অনেক সময় একে অপরের থেকে নোট নেয়ার জন্য প্রয়োজন পড়ে। 

অনলাইনে গ্রুপিং হয়ে ক্লাস করা স্কুল-কলেজের ক্লাস করার জন্য মোবাইল ফোনের ব্যবহার অনেক গুরুত্বপূর্ণ। মোবাইল ফোন ছাড়া আমরা একে অপরের সাথে সংযোগ রাখতে পারব না এই সংযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার ফলে আমাদের বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। যেমন অনলাইন শিক্ষা বিষয় কিছুই জানতে পারবো না।

মোবাইল ফোনের মাধ্যমে নোট নেওয়ার উপকারিতা 

দৈনন্দিন জীবনে আমরা ইন্টারনেট কেন্দ্রিক হওয়ায় সবাই ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকি। এই ইন্টারনেটের মাধ্যমে আমরা একে অপরের সাথে খুব সহজেই সংযোগ রাখতে পারি। এমনকি আমরা গ্রুপিং হয়েও একে অপরের থেকে স্কুল কলেজ বা অন্যান্য প্রতিষ্ঠান থেকে আমরা নোট সংগ্রহ করতে পারি। 

অনেক সময় আমরা বই কিনতে পারিনা তখন অন্যদের কাছ থেকে নোট নেয়ার প্রয়োজন পড়ে তখন মোবাইল ফোন ব্যবহার করে আমরা সেই নোটগুলো সংগ্রহ করতে পারি। যতদিন পর্যন্ত আমরা বই সংগ্রহ করতে না পারি ততদিন আমরা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে নোট সংগ্রহ করে পড়ালেখা চালিয়ে যেতে সক্ষম হই। 

মোবাইল ফোনের উপকারিতার মধ্যে পড়ালেখার বিষয়ে নোট নেয়ার মাধ্যমটা খুবই উপকারী। ছাত্র জীবনে মোবাইল ফোনের উপকারিতা ও অপকারিতা মধ্যে আমরা উপকারিতায় বেশি খুঁজে পেয়েছি তাই ছাত্র জীবনের মোবাইল ফোন ব্যবহার করলে অতটা ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে না বংশ বেশি উপকার পাওয়া যাবে।

lkমোবাইল ফোনের মাধ্যমে অর্থ আদান প্রদান 

আমরা অনেকেই পড়াশোনার চাকরি-বাকরির ক্ষেত্রে হোক পরিবার থেকে অনেক দূর দূরান্তে থাকতে হয় অনেক সময় মেসে থাকি কিংবা ফ্ল্যাট বাসা নিয়ে থাকি যেখানেই থাকি না কেন আমাদের প্রয়োজন হয়। বিশেষ করে পড়াশুনার ক্ষেত্রে বেশি এর প্রয়োজন পড়ে। সব সময় তো আর পরিবার এসে আমাদের অর্থ নিজ হাতে প্রদান করতে পারে না। 

অনেক সময় আমরাও ক্লাসের জন্য বাসায় গিয়ে অর্থ আনতে পারিনা এজন্য আমাদের এই সময় একটি জনপ্রিয় মাধ্যম মোবাইল ফোন। এটার মাধ্যমে আমরা খুব সহজে অর্থ আদান প্রদান করতে পারি। যখনই  দরকার আমরা নগদ বিকাশ রকেট এগুলোর মাধ্যমে মোবাইল ফোন দিয়ে একে অপরের কাছে অর্থ আদান প্রদান করতে পারি। 

অনেক সময় আছে আমরা বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে বিপদে পড়ি সেই সময় টাকার দরকার আপনার কাছে একটি মোবাইল ফোন থাকলে আর বিকাশ নগদ বা রকেট থাকলেই আপনি একে অপরের কাছে অর্থ আদান প্রদান  করতে পারবেন। খুব সহজেই আদান-প্রদানের মাধ্যমে আমরা বিপদের হাত থেকে রক্ষা পায়। তাই একটু মোবাইল ফোন খুবই দরকারি জিনিস। 

শেষ কথা ছাত্র জীবনে মোবাইল ফোনের উপকারিতা ও অপকারিতা 

ছাত্র জীবনে মোবাইল ফোনের উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আপনি সমস্ত বিষয়গুলো আশা করি বুঝতে পেরেছেন। আজকের আর্টিকেলে আমরা শুধু মোবাইল ফোনের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করেছি। আপনার কিছু অজানা থাকলে এই আর্টিকেলটি পড়লে সম্পূর্ণ জানতে পারবেন। 




 






এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url